আমার লেখা কিছু আর্টিকেল
(Achalasia cardia)
এটি এমন একটি রোগাবস্থা যে ক্ষেত্রে স্নায়ু সংক্রান্ত গোলযোগের কারনে খাদ্যনালী বা Oesophagus -এর পেশীর স্বাভাবিক সংকোচন এবং সম্প্রসারন ক্ষমতা (Peristalsis) কমে যায়, ফলে পানাহারের সময় খাদ্য গিলতে মারাত্মক কষ্ট এবং অসুবিধাবোধ হয়, বিশেষ সময়ে খাদ্য ছিটকে বাইরে বেরিয়ে আসে। . . .
(Iron deficiency anaemia)
এটি একটি সাধারণ প্রকৃতির মাইক্রোসাইটিক হাইপোক্রোমিক এনিমিয়া (Microcytic hypochromic anaemia)। আয়রণ ডিফিসিয়েন্সী এনিমিয়ায় রক্তে পর্যাপ্ত পরিমানে লৌহের ঘাটতির কারণে রক্তের হিমোগ্লোবিনগুলো যথেষ্ট পরিমানে সংশ্লেষিত হতে পারে না।
স্বল্পোন্নতো দেশগুলোতে এটি একটি অতি সাধারণ প্রকৃতির এনিমিয়া। এসব দেশে মোট জনসংখ্যার ৩০% মানুষ আয়রণ ডিফিসিয়েন্সী এনিমিয়ায় ভোগে। . . .
এ্যলার্জি (Allergy)
এ্যালার্জি হচ্ছে শরীরের রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থার একটি অস্বাভাবিক অবস্থা, যেক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের প্রতিরোধী ব্যবস্থা পরিবেশ বা আশেপাশের স্বাভাবিক বস্তু, যেমন তুলোর সূক্ষ আঁশ, ধুলো, প্রানীজ ক্ষুদ্র লোম বা আঁশ, বিশেষ কিছু খাবার, নির্বিষ পোঁকামাকড়ের কামড় ইত্যাদির প্রতি তীব্র, মারাত্মক এবং . . .
হোমিওপ্যাথির সর্বোচ্চ ডিগ্রী বিএইচএমএস (ব্যাচেলার অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এ্যন্ড সার্জারী) ধারী ডা. রাতুল মাহমুদ সজল শুধু চাঁপাই নবাবগঞ্জ নয় বরং পুরো উত্তর বঙ্গের একজন নামকরা ডাক্তার এবং সারা বাংলাদেশের সেরা ১০ জন হোমিওপ্যাথি ডাক্তারদের মধ্যে একজন। ”ম্যাজিক অফ এ সিঙ্গেল ডোজ” নামে হোমিওপ্যাথি বিষয়ক গবেষনামূলক বই লেখার জন্য ”বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখা)” তাঁকে স্বর্নপদক প্রদান করে। ভালো শিক্ষক এবং চিকিৎসক হওয়ার পাশাপাশি ক্রমে তিনি হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বক্তাদের একজন, একের পর এক বিভিন্ন বিজ্ঞান সেমিনারে অংশগ্রহন করে পেতে থাকেন অসংখ্য সম্মাননা স্মারক।
নওয়াব আলী হোমিও চিকিৎসালয় জেলার সর্বশ্রেষ্ঠ হোমিও চিকিৎসলয়গুলোর একটি। আমরা বিশ্বাস করি, ভালো পারামর্শ দেয়াও একজন ভালো চিকিৎসকের গুন বা যোগ্যতা। সব রোগীকেই ঔষধ দিতে হবে আমরা তা বিশ্বাস করি না। আমাদের আছে বিপুল সংখ্যক হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সম্ভার। আমরা দাবী করে বলতে পারি, এত অধিক সংখ্যক ঔষধ বিভাগের মধ্যে আর কোন হোওিপ্যাথিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে নেই। আমাদের আছে কম্পিউটারাইজড হোমিওপ্যাথিক সফট্ওয়্যার. যার মাধ্যমে স্বল্প সময়ে সঠিক ঔষধ নির্বাচন করা যায়। এবং এরজন্য আলাদা কোন টাকাও নেয়া হয় না। আমরা খাদ্যাখাদ্যের কোন বিধিনিষেধ দেই না।
সঠিকভাবে নির্বাচিত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামূক্ত।হোমিওপ্যাথি ঔষধে রোগ চাপা পড়ে না বরং স্থায়ীভাবে রোগী আরোগ্য হয়। হোমিওপ্যাথি ঔষধ নারী,পুরুষ,শিশু,বৃদ্ধ,গর্ভবতী সকলের ক্ষেত্রেই সমভাবে প্রযোজ্য। হোমিওপ্যাথি ঔষধ অন্য পদ্ধতির ঔষধের মতো তিক্ত ও দূ:র্গন্ধযুক্ত নয়, বরং মিষ্টি ও সুস্বাদু। শিশুরা হোমিওপ্যাথি ঔষধ খেতে ভীষন পছন্দ করে। হোমিওপ্যাথিতে বেদনাদায়ক ও লজ্জাজনকভাবে ঔষধ প্রয়োগ করা হয় না। সংখ্য অপারেশনযোগ্য রোগ, যেমন কিডনীতে পাথর, পিত্তথলীতে পাথর (কিছু কিছু), লিভার এ্যাবসেস, একিউট এ্যপেন্ডিসাইটিস, টনসিলাইটিস, পাইলস্, রেক্টাল প্রল্যাপ্স, ইউটেরাইন প্রল্যাপ্স ইত্যাদি অসংখ্য রোগ হোমিওপ্যাথিতে আরোগ্য হয়।