নওয়াব আলী হোমিও চিকিৎসালয় (ডাঃ নওয়াব আলী প্রফেসরের বাসা), ৩৬৬, বালুবাগান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
+৮৮০-১৭২০-৬৬৭১১৭

ডা. রাতুল মাহমুদ সজল

Dr.Ratul Mahmud Sazal
ডা. রাতুল মাহমুদ সজল ২০০৪ সালে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে ডিএইচএমএস (ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এ্যন্ড সার্জারী) ডিগ্রী অর্জন করেন। সেই বছরই ”ম্যাজিক অফ এ সিঙ্গেল ডোজ” নামে হোমিওপ্যাথি বিষয়ক গবেষনামূলক বই লেখার জন্য ”বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখা)” তাঁকে স্বর্নপদক প্রদান করে।
ডিএইচএমএস শেষ করার পরেপরেই তিনি কোলকাতা চলে যান এবং সেখানে ”সেন্ট্রাল ক্যালকাটা মেডিকেল এ্যন্ড টেকনোলজীক্যাল রিসার্চ ইন্সটিটিউট (CCMTRI)” এ ভর্তি হয়ে কৃতিত্বের সাথে FWT ডিগ্রী অর্জন করেন। দেশে ফিরে ২০০৫ সালে তিনি ”রহনপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল” এ প্রভাষক পদে যোগদান করেন।
ভালো শিক্ষক এবং চিকিৎসক হওয়ার পাশাপাশি ক্রমে তিনি হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বক্তাদের একজন, একের পর এক বিভিন্ন বিজ্ঞান সেমিনারে অংশগ্রহন করে পেতে থাকেন অসংখ্য সম্মাননা স্মারক। হোমিওপ্যাথিতে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরপ Homeopathic physician social welfare organization (HPSWO) ২০১৯ সালে পুনরায় তিনি স্বর্নপদকে ভূষিত হন।
 ২০২২ সালে তিনি রহনপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে স্বেচ্ছ্বায় পদত্যাগ করেন। ফেইসবুক এব্ং ইউটিউবে তিনি নিয়মিত ক্লাস নেন। তাঁর প্রতিটি ক্লাস দেখতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন।

নওয়াব আলী হোমিও চিকিৎসালয়

উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক অধ্যাপক ডা: নওয়াব আলী প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠানটি জেলার সর্বাপেক্ষা প্রাচীন প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রী (ব্যাচেলার অফ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারী) ধারী চিকিৎসক ও হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন প্রভাষক ডা. রাতুল মাহমুদ সজল দ্বারা পরিচালিত।
এখানে ইংল্যান্ড, আমেরিকা, কানাডা এবং ইন্ডিয়ার যৌথ উদ্যোগে তৈরী কম্পিউটার সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে রোগী চিকিৎসা করা হয়। যাতে আছে ২৯টি রেপার্টরী এবং ৩৯৭ টি বিশ্ববিখ্যাত হোমিওপ্যাথিক বই। এই সফ্টওয়‍্যারে রোগীর লক্ষণ ঢুকিয়ে দিলে কম্পিউটার সঠিক ঔষধটি নির্দেশ করে দেয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জে একমাত্র আমরাই সফ্টওয়্যারটি ব্যবহার করি, বিক্রয় করি এবং হোমিও চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ দেই।
আমাদের আছে হোমিওপ্যাথিক ঔষধের এক বিশাল সংগ্রহ। আমরা গর্বের সাথে বলতে পারি, আমাদের মতো এতো বিপুল সংখ্যক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ উত্তরবঙ্গের কোনো চিকিৎসকের সংগ্রহে নেই। এখানে বাংলাদেশী কোন ঔষধ ব্যবহার করা হয় না, সমস্ত ঔষধই জার্মান, আমেরিকান এবং ইন্ডিয়ার।
সুস্পষ্টভাবে ঔষধের নাম উল্লেখসহ প্রতিটি রোগীকে আলাদাভাবে প্রেশক্রিপশন প্রদান করা হয়। ঔষধের নামের পরিবর্তে কোন সংকেত, সংখ্যা বা চিহ্ন ব্যবহার করে রোগীকে প্রতারিত করা হয় না। আমরা যে রোগী আরোগ্য করতে পারি না তা প্রথমেই রোগীকে বা রোগীর অভিভাবককে বলে দেই। সব রোগী আমাদের কাছে ভালো হবে এমন কোন কথা নেই। মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে আমরা "ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ" বা "হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ" বা "হোমিও বিশেষজ্ঞ" বলে নিজেদের জাহির করতে ঘৃণাবোধ করি।
অপ্রয়োজনে রোগীদের খাদ্যের উপর বিধি নিষেধ করি না। আমরা অনর্থক এবং অপ্রয়োজনে রোগীকে খাদ্যাখাদ্যের কোন বিধিনিষেধ দেই না। আপনার যা সহ্য এবং রুচী হবে তাই-ই খাবেন। আপনার জন্য কোন খাদ্য নিষেধ থাকলে আমরাই আপনাকে সেটা বলে দেবো।
WhatsApp Image 2024-02-16 at 09.52.00_4ae927a8
1
Years Exp
1
Satisfied Patient
1
Trained People
1
Published Books

আমার সন্তুষ্ট রোগীদের কিছু মূল্যবান মন্তব্য

দীর্ঘদিন ধরে আমি সাইটিকার রোগে ভুগছিলাম। শরীর ও মনের অসহ্য যন্ত্রণা আমাকে প্রায় হাল ছেড়ে দিয়েছিল। কিন্তু নওয়াব আলী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়ে ডাঃ রাতুল মাহমুদ সজল সাহেবের চিকিৎসায় থেকে আমি সম্পূর্ণ সুস্থতা ফিরে পেয়েছি। তাঁর কাছে আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব। তিনি শুধু আমার শারীরিক সমস্যা সমাধান করেননি, মানসিক চাপ দূর করতেও সাহায্য করেছেন। সবশেষে, আমি সকল রোগীদের প্রতি আহ্বান জানাব, আপনারা হাল না ছেড়েন। চিকিৎসকদের উপর আস্থা রাখুন এবং নির্দেশনা অনুসরণ করুন। আপনারাও অবশ্যই আরোগ্য লাভ করবেন ইন শা আল্লাহ।

Md. Bodiujjamn
মোঃ বদিউজ্জামান সাইটিকা

কী বলব বুঝতেই পারছি না! একদিন রাতে আমি হঠাৎ আমার তলপেটে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করলাম। পরদিন সকালে আমি নিকটবর্তী একটি ক্লিনিকে গেলাম এবং সেখানে আল্ট্রাস্নোগ্রাফিতে আমার কীডনির পাথর ধরা পড়লো। তারা বলছিলো এটা অপারেশন কেস। পরবর্নতীতে আমার পরিচিত একজনের পরামর্শে আমি নওয়াব আলী হোমিও চিকিৎসালয়ের ডাঃ রাতুল মাহমুদ সজল সাহেবের কাছে ধৈর্য্য ধরে চিকিৎসা নিলাম। আমি বর্তমানে কিডনি পাথর থেকে বিনা অপারেশনে মুক্তি পেয়েছি। তাঁর নির্দেশনা, পরামর্শ ও চিকিৎসায় আমাকে রোগমুক্ত করেছে। আমি চিরকালই তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ থাকব।

Anisa
আনিসা কিডনির পাথর

কী আর বলবো সেই সময়ের কথা! মাথায় সেই বিরক্তিকর দাগগুলো দেখে প্রতিদিনই মনটা খারাপ হয়ে যেত। অনেকেই জিজ্ঞেস করতেন কী হয়েছে, কেন এরকম হয়েছে। আমার আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ডাঃ রাতুল স্যারের কাছে চিকিৎসা নিয়ে  আমি সেই রোগ থেকে সম্পূর্ণরূপে মুক্তি পেয়েছি। তাঁর প্রদত্ত চিকিৎসা ও ওষুধের কারণে মাথার চুল আবার গজিয়ে উঠেছে।

সবশেষে, আমি সবাইকে বলব, যে কোন শারীরিক সমস্যার জন্যে রাতুল সারের পরামর্শ নিন এবং চিকিৎসা করান। নিশ্চয়ই আপনারাও সুস্থতা ফিরে পাবেন। শুধু আস্থা ও ধৈর্য রাখতে হবে।

Noyon Kormokar
নয়ন কর্মকার অ্যালোপেসিয়া এরিয়াটা
globules-3746301_1920

হোমিওপ্যাথি সম্পর্কে কিছু মানুষের মন্তব্য